জনগণের সুখ-সমৃদ্ধির জন্য নারায়ণগঞ্জের প্রতিষ্ঠান সুশাসনের সৃষ্টি করা
আমাদের ইভেন্টের সাথে যোগ দিন, একসাথে আমরা উন্নয়ন করতে পারি
আমাদের স্বেচ্ছাসেবকদের দলে যোগ দিন এবং আজই উন্নয়নের যোগদান করুন
শাজাহান খান, ১৯৬৪ সালে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যোগদান করার মাধ্যমে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন। ছাত্র রাজনীতিতে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হন। তিনি ১৯৬৬-৬৭ এবং ১৯৬৭-৬৮ সালে মাদারীপুর মহকুমা ছাত্রলীগের নির্বাচিত সেক্রেটারি ও পরবর্তীতে সভাপতি ছিলেন। এছাড়া তিনি মাদারীপুর নাজিমউদ্দিন কলেজের সহ-সাধারণ সম্পাদক (এ,জি, এস) ও সহ-সভাপতি (ভি, পি) নির্বাচিত হন।
শাজাহান খান একজন মুক্তিযোদ্ধা, তিনি ১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় প্রথমে মুক্তিবাহিনী এবং পরে মুজিব বাহিনীর মাদারীপুর মহকুমার -এর ডেপুটি কমান্ডার ছিলেন। তিনি ভারতের দেরাদূনে মুক্তিযুদ্ধ ট্রেনিং -এ অংশগ্রহণ করেন এবং বাংলাদেশে ফিরে আসে সক্রিয় মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর (প্রেসিডিয়াম) সদস্য এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি।
শাজাহান খান সর্বপ্রথম ১৯৮৬ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাদারীপুর-২ আসন থেকে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। একই আসন থেকে পরবর্তীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে তিনি ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হন।
৩১শে জুলাই, ২০০৯ সালে নৌপরিবহন মন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। নভেম্বর ২০১৩-তে, অন্তর্বর্তীকালীন মন্ত্রিসভায় তাকে নৌপরিবহন এর পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। জানুয়ারি ২০১৪ সালে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি শুধুমাত্র নৌপরিবহন মন্ত্রীর কার্যভার গ্রহণ করেন।
“আমরা ছোট ছোট পদক্ষেপ নিয়ে শুরু করতে পারি এবং ছোট পরিবর্তন করতে পারি যা মাদারীপুরের বড় প্রভাব ফেলতে পারে।”